ধার্মীকদের বাহানায় অনিষ্ট হচ্ছে সমাজবিধি

ধার্মীকদের বাহানায় অনিষ্ট হচ্ছে সমাজবিধি

সন্ধা ছয়টা হবে আমি তখন ড্রেন এর উপর দিয়ে হাটছিলাম হঠাৎ দেখলাম রাস্তার ওপাশে একজন মহিলার ব্যাগ ছিনতাই করে একটা লোক চলে যাচ্ছে ঠিক একটু পিছনে একজন হিন্দু ধার্মীকলোক তার হাতে তছবি পড়নে একটা সাদা ফতওয়া আর ধুতি ঠিক যেমন টা পড়েয়াকি তাদের ধর্মে। চোরটা যখন ওনার পাশ দিয়ে ব্যাগ টা নিয়ে যাচ্ছে তখন তিনি তছবি পড়তাছেন রাম রাম রাদা রাদা রাদারফোর্ড রসূল আসলে যে ধার্মীকদের নূন্যতম জ্ঞান নেই। তা ওই লোকটা মানে ওই ধার্মীকটা প্রমান করল। গতকয়েক দিন আগে মিরবক্সটুলাতে এই ঘঠনা ঘঠে। বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় দুটো ধর্ম একটা ইসলাম আর একটা হিন্দু আরও কিছু ধর্ম আছে যেমন বোদ্ধৃ, খৃস্টান, সাংসারিক, শিয়া, ইহুদি..... তাদের জনপ্রিয়তা খুব একটা বেশি না। ওই দুটো ধর্মের খুব একটা প্রভাত পড়েছে এই দেশে। এই ধর্মীয় সাংস্কৃতি গুলার জন্য সাধারণ মানুষকে পড়তে হয় অনেক সমস্যায় যেমন দরেন হিন্দুদের পূজাতে মাইক সাথে সাউন্ডস বক্স দিয়ে ওরা তাদের সাংস্কৃতিক উৎসব পালন করে তা তাদের জন্য খুব একটা আনন্দজনক কিন্তু সাধারণ মানুষের জন্য খুব বিস্তৃত শব্দ দূষণ।  আবার মুসলিমদের সাংস্কৃতিক উৎসব রয়েছে ওয়াজ মাহফিল এই ধর্মে কিছু মুসল্লি আছে তাদের আমন্ত্রিত বক্তা কে ওয়াজ করতে দিয়ে কিছু সময় পর পর বলে উঠে......(নারে তাকবির আর সাথে সবাই চিৎকার দিয়ে বলে আল্লাহু আকবর) ওয়াজী তখন একটু দমদরে থাকেন। সারা রাত ওয়াজ করিয়ে তারা মনে করে অনেক নেক কাজ করেছে। তারা কি জানে কত মানুষ বিস্তৃত শব্দ শুনে দূর থেকে গালি গালাজ দিচ্ছে। যুদি এই ফাজিলরা একটু সভ্য হত তা হলে এই কাজ গুলা করত না, এটা কোন ধরনের অভদ্রতা অন্যের স্বাধীনতাতে আঘাত করে নিজে আনন্দিত হচ্ছো। আমার মনে হয় তাদেরকে ধর্ম গুরুরা ব্রেইন ওয়্যাশ করেছে তাই তাদের ধর্মের পন্ডিতরা যা বলে তাই করে। ওই ধর্ম পন্ডিতরা যে ওদের ছলে ফেলছে সেটা ধর্মের একটু বাহিরে চিন্তা করলে পাওয়া যায়।

Post a Comment

3 Comments

  1. তোমার মায়েরে চুদি আমি খানকির ছেলে

    ReplyDelete
  2. তোরে রাস্তায় পাইলে তোর বিচি চুরি করে নিয়ে দোড় দিবো, পাড়লে আটকাইস খানকির পোলা

    ReplyDelete
  3. ধার্মীকদের সাংস্কৃতি ওই রকম হিপোক্রেসি

    ReplyDelete