কপট হয়ে মার্জিত তছরুপ


মুরশিদ দরিয়া হয়েছি পাগল, করেছে আরেক পাগল, ছাড়িয়েছে ঈমানদারী, হয়েছি সব শেষ করে হয়েছি মুরিদ, আর আরেক মুরিদ বলে এটা অদৃষ্ট, অথচ কি সে জানে না সেটা কি?

শরিয়তপুরে গিয়ে কি শরিয়ত সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে হয়, না কি বাবা বলেছেন মুরশিদি ধরতে হয়।
খাদিমদারে গান দরে, আবুল কয় এই গানে, আশেক হলে মাশেক মেলে, পীরের হাতের লাঠি দিয়া জমিনটারে লয় থামাইয়া, ডান হাত উপরে কইরা ঠেকাইল আসমান, আশেক মাশেকে মিলে শুদ্ধ করে প্রান, খাজা বাবা খাজা বাবা, মারহাবা মারহাবা, গেয়েছিলেন নবীর গুনগান।

এটা কিতাবে লিখা আছে বাবা বলেছেন, বাবা জানেনই যে কিতাবে লিখা আছে বায়আত আর সেটা একটা সুযোগ। এই পৃথিবীব্যাপী মানব বর্ণ এক ভয়াবহ জাতি হত, যুদি ধর্ম বলে কি এটা না থাকত, IMA জাহেলী যুগের কথাত সবাই জানেন, যেটাকে এখন কার যুগের মানুষ বলে পশুদের যুগ, তখন কার মানুষের ধর্মের প্রতি খুব একটা চাপ ছিলনা। নিজেই একটা ধর্ম তৈরী করে ফেলত কারন এটা ছিল মূর্খের যুগ, একটা ভাব দেখাতে পারলেই ছলে ফেলা একটা বেপার মাত্র।আমি মনে করি এই পৃথিবীতে ধর্ম খুব একটা মঝার বিষয়, যেমন দরুন একজন মানুষ সে কোনো দেশের সৈনীকদের তথটা ভয় পায় না, যতটা ভয় সে তার ধর্মের প্রতিপালক কে পায়। এবং কোনো অসৎ কাজ করতেই কম হলে একবার সে চিন্তা করে প্রতিপালক আমাকে মাফ করবেন না। আর সেই অদ্ভুত বিষয়টা একজন ধর্মনিরপেক্ষ মানুষই চিন্তা করতে পারে। 

Post a Comment

0 Comments